মোঃরফিকুল ইসলাম মিঠু: মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রধান ও র্যাব প্রধান জিরো টলারেন্স ঘোষণা করার পর থেকে সারাদেশে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ মাদক ধরা পড়লেও মাদকের ভয়াবহতা থেকে মুক্ত হতে পারেনি দক্ষিনখান থানা এলাকা। উক্ত এলাকার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অনেক মাদককারবারী।বড়, মাঝারি, ছোট তিন শ্রেনীতে এরা বিভক্ত। চেইনের মাধ্যমে তারা ব্যাবসা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন বলে জানাযায়।
বিভিন্ন জায়গায় অভিযানও পরিচালনা করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অনেক রাঘববোয়াল। অজ্ঞাত কারনে অনেকেই মুক্ত হয়ে যান। প্রায় সময় শোনা যায় থানায় অনেক মামলা দেন দরবার করে পারিবারিক বা সামাজিক সালিশের মাধ্যমে মিটানো হয়। সমাজপতিদের দাবী মাদকের মত শাস্তি যোগ্য কোন অপরাধী যেন এই সুযোগ গ্রহণ করতে না পারে সে দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। লোকমুখে শুনা যায় জনৈক এস আই সহ অনেকেই মাদকের নামে সাধারণ মানুষ কে হয়রানি করে থাকেন। গত কয়েকদিন আগে চালাবন হাজীপাড়া এলাকার একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওসি মোঃ মামুনুর রহমানের সাথে কথা তিনি বলেন থানায় গিয়ে খতিয়ে দেখবো। তবে মাদক কারবারি দের সাথে কোন প্রকার আপোষ নেই। সে যেই হোক না কেন। দক্ষিনথান থানার আরেক চৌকস অফিসার তাহেরের সাথে টেলিফোনে কথা হলে তিনি বলেন আমাদের থানার বিরুদ্ধে কেউ যদি
কোন অভিযোগ করেন তা সঠিক নয়। আমাদের অফিসার ইনচার্জ, অপারেশন, তদন্ত প্রত্যেকেই ভালো মন মানসিকতা সম্পন্ন লোক। তারা কোন অন্যায়কে সর্মথন করেন না। আর আমার সহকর্মিরা সকলেই ভালো।